বগুড়া মহাস্থানের চালের আটার তৈরী বরফি আকারের সুমিষ্ট এই কটকটি ৩-৪ পিস খেয়ে আপনি ৩-৪ ঘন্টা পার করে দিতে পারবেন।
বগুড়া শহর থেকে প্রায় ১১ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত প্রাচীন পুন্ড্র নগরী এই মহাস্থানগড়। এখানে সুফি শাহ সুলতান বলখি মাহি সাওয়ারের মাজারের অনুরাগীদের অ্যাপায়নের জন্য এক প্রকার মিষ্টান্ন তৈরি করা হতো। পরর্বতীতে এই মিষ্টান্ন খাবারটি কটকটি নামে পরিচিতি পায়। তারপর থেকেই বগুড়া সহ সারাদেশে মহাস্থানের এই কটকটির খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে। মহাস্থানে বেড়াতে আসা পর্যটকরা কেউ এই কটকটি না খেয়ে যায় না। খেতে মুচমুচে ও সুমিষ্ট হওয়ার কারণে বাচ্চাসহ বয়স্কদের সবারই পছন্দের এই কটকটি।
আমরা নিজস্বভাবে সম্পূর্ন কোয়ালিটি চেক করে কটকটি তৈরী করে থাকি। ফুডগ্রেড বক্স ব্যবহার করে কটকটি দেয়া হয় এবং কোন প্রকার বাতাস ও দুলাবালি যেন প্রবেশ না করতে পারে এজন্য পলি দিয়ে সীল প্যাক করে দেয়া হয়। আমাদের সংরক্ষন পদ্ধতি মানতে পারলে আপনি অনায়াসে ২০-২৫ দিন ধরে খেতে পারবেন।
আমরা “হামার বাজার” আপনাদের যে কটকটির ফুডবক্সটি দিচ্ছি, আপনারা যখন কটকটি খাবেন তখন এই বক্স থেকে যেটুকু খাবেন সেটুকু অংশ বের করবেন। ফুডবক্সটি খোলা রেখে খাবেন না, এতে খাবারের স্বাদ এবং মান দ্রুত নষ্ট হয়ে যাবে। ফুডবক্সটি সব সময় এয়ারটাইট রাখুন। তাহলে আমাদের এই কটকটি ২০-২৫ দিন পর্যন্ত রেখে খেতে পারবেন। কটকটির বক্সটি আপনার বাসার ফ্রিজের নরমালে রেখেও খেতে পারবেন, এতে ভিন্ন স্বাদ পাবেন। ফ্রিজের ক্ষেত্রেও যেটুকু খাবেন সেটুকু অংশ বের করবেন।